####মেয়েদের তুলনা হয় না###
মেয়েদের আমরা যতই আবেগী বলি, দুর্বল বলি না কেন, তাদের কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা সত্যি অসাধারণ।
.
মেয়েরা হয়তো ছোট্ট কিছু হলেই উহ,আহ.. করে কিংবা ইনজেকশনের সূচ ফোটানোর মত ক্ষুদ্র আঘাতও তারা ভয় পায়। কিন্তু তারাই আবার প্রয়োজনে ডেলিভারির মত কয়েকশগুণ কষ্টও সহ্য করতে পারে!! পারে প্রয়োজনে প্রিয়জনের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করে দিতে। সারাদিন কষ্ট করে রান্নাবান্না করে স্বামী- সন্তানের ক্ষুধা দূর করার মধ্যেই তারা শান্তি খুঁজে পায়, সারাদিনের কষ্টের কথা ভুলে যায়। সেটা আপনি আপনার মায়ের দিকে তাকালেই খুব ভালোভাবে বুঝতে পাড়বেন।।
.
একটি মেয়েকে জন্মের পর থেকে ত্যাগ করতে হয়। ত্যাগ করতে হয় তার ইচ্ছে গুলো..মনের অনুভূতি গুলো। ত্যাগ করতে হয় সব ইচ্ছা। পিতার ঘর ত্যাগ করতে হয়। বিয়ের পর ত্যাগ করতে হয় তার নাম। সন্তান লাভের পর ত্যাগ করতে হয় তার রাতের ঘুম...খাওয়া -দাওয়া।
.
অসীম ধৈর্য, ত্যাগ, কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা! আপনজনদের খুশী রাখার জন্য নিজের সবকিছুকে বিসর্জন দেয়ার ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা একমাত্র মেয়েদের কেই দিয়েছেন। তাই মেয়েদের বুঝতে শিখুন। তাদের সাথে কখনো খারাপ ব্যাবহার করবেন না... আর আপনি যদি তাকে সম্মান দিতে না পারেন, তাহলে অন্তত অসম্মান করবেন না।
.
মেয়েদের মন খুব নরম। সেই নরম মনে কখনো আঘাত করোনা.. কখনো কষ্ট দিয়ো না। শুধু তাকে আপন করে একটু ভালবাসা দিয়ে দেখো.......... সমস্ত পৃথিবীর সাথে লড়াই করবে শুধুই তোমারই জন্য।
.
মেয়েরা সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সৃষ্টি একটি মেয়েই পারে তার অগুছালো প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসার মায়ায় যত্ন করে গুছিয়ে তুলতে।
.
মেয়েরা মায়াবতী??
ব্যবহার করা কপালের টিপটার আঠা নষ্ট হলেও মেয়েরা সেটা যত্ন করে রেখে দেয়। একজোড়া কানের দুলের একটা হারিয়ে গেলেও অন্যটা ফেলে না। পুরাতন শাড়িটা ভাঙা চুড়িটা.. কাজে লাগবেনা জেনেও তুলে রাখে..কারণ হলো মায়া। মেয়েরা মায়ার টানে ফেলনা জিনিষও ফেলে না। অসংখ্য কষ্ট , যন্ত্রণা পেয়েও মেয়েরা মায়ারটানে একটা ভালোবাসা, একটা সম্পর্ক, একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। এই জন্য মেয়েরা মায়াবতী আর মায়াবতীর কোন পুরুষবাচক শব্দ নেই।
.
অনেক ভাই হয়তো ভাবতে পারেন আমি ছেলে হয়ে এমন ভাবে মেয়েদের কে সাপোর্ট করছি কেন?
কারন হলো আমিও যে এমনই একটা মেয়ের গর্ভে জন্ম নিয়েছি।
আর সেটা আর কেও না আমার মা।
.
আমরা ছেলেরা সত্যি খুব lucky...
একজন নারীকে মা হিসেবে পেয়ে
একজন নারীকে স্ত্রী হিসেবে পাবো বলে বা পেয়েছি বলে....
♣ পরবর্তি পোষ্টগুলো পড়তে চাইলে আমাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট দিয়ে আপনার বন্ধুত্বের তালিকায় যুক্ত করুন অথবা আমার আইডি ফলো করে রাখুন,তাহলে আমার দেয়া পোষ্টগুলো অটিমেটিকলি আপনার কাছে পৌছে যাবে,ধন্যবাদ সবাই কে।
আর ও কিছু লেখার ছিল কিন্তু লিখতে ভাল লাগে তাই ভ
ভালোবাসার মানুষ এর জন্য অসীম দোয়া রহল।।
মেয়েদের আমরা যতই আবেগী বলি, দুর্বল বলি না কেন, তাদের কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা সত্যি অসাধারণ।
.
মেয়েরা হয়তো ছোট্ট কিছু হলেই উহ,আহ.. করে কিংবা ইনজেকশনের সূচ ফোটানোর মত ক্ষুদ্র আঘাতও তারা ভয় পায়। কিন্তু তারাই আবার প্রয়োজনে ডেলিভারির মত কয়েকশগুণ কষ্টও সহ্য করতে পারে!! পারে প্রয়োজনে প্রিয়জনের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করে দিতে। সারাদিন কষ্ট করে রান্নাবান্না করে স্বামী- সন্তানের ক্ষুধা দূর করার মধ্যেই তারা শান্তি খুঁজে পায়, সারাদিনের কষ্টের কথা ভুলে যায়। সেটা আপনি আপনার মায়ের দিকে তাকালেই খুব ভালোভাবে বুঝতে পাড়বেন।।
.
একটি মেয়েকে জন্মের পর থেকে ত্যাগ করতে হয়। ত্যাগ করতে হয় তার ইচ্ছে গুলো..মনের অনুভূতি গুলো। ত্যাগ করতে হয় সব ইচ্ছা। পিতার ঘর ত্যাগ করতে হয়। বিয়ের পর ত্যাগ করতে হয় তার নাম। সন্তান লাভের পর ত্যাগ করতে হয় তার রাতের ঘুম...খাওয়া -দাওয়া।
.
অসীম ধৈর্য, ত্যাগ, কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা! আপনজনদের খুশী রাখার জন্য নিজের সবকিছুকে বিসর্জন দেয়ার ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা একমাত্র মেয়েদের কেই দিয়েছেন। তাই মেয়েদের বুঝতে শিখুন। তাদের সাথে কখনো খারাপ ব্যাবহার করবেন না... আর আপনি যদি তাকে সম্মান দিতে না পারেন, তাহলে অন্তত অসম্মান করবেন না।
.
মেয়েদের মন খুব নরম। সেই নরম মনে কখনো আঘাত করোনা.. কখনো কষ্ট দিয়ো না। শুধু তাকে আপন করে একটু ভালবাসা দিয়ে দেখো.......... সমস্ত পৃথিবীর সাথে লড়াই করবে শুধুই তোমারই জন্য।
.
মেয়েরা সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সৃষ্টি একটি মেয়েই পারে তার অগুছালো প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসার মায়ায় যত্ন করে গুছিয়ে তুলতে।
.
মেয়েরা মায়াবতী??
ব্যবহার করা কপালের টিপটার আঠা নষ্ট হলেও মেয়েরা সেটা যত্ন করে রেখে দেয়। একজোড়া কানের দুলের একটা হারিয়ে গেলেও অন্যটা ফেলে না। পুরাতন শাড়িটা ভাঙা চুড়িটা.. কাজে লাগবেনা জেনেও তুলে রাখে..কারণ হলো মায়া। মেয়েরা মায়ার টানে ফেলনা জিনিষও ফেলে না। অসংখ্য কষ্ট , যন্ত্রণা পেয়েও মেয়েরা মায়ারটানে একটা ভালোবাসা, একটা সম্পর্ক, একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। এই জন্য মেয়েরা মায়াবতী আর মায়াবতীর কোন পুরুষবাচক শব্দ নেই।
.
অনেক ভাই হয়তো ভাবতে পারেন আমি ছেলে হয়ে এমন ভাবে মেয়েদের কে সাপোর্ট করছি কেন?
কারন হলো আমিও যে এমনই একটা মেয়ের গর্ভে জন্ম নিয়েছি।
আর সেটা আর কেও না আমার মা।
.
আমরা ছেলেরা সত্যি খুব lucky...
একজন নারীকে মা হিসেবে পেয়ে
একজন নারীকে স্ত্রী হিসেবে পাবো বলে বা পেয়েছি বলে....
♣ পরবর্তি পোষ্টগুলো পড়তে চাইলে আমাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট দিয়ে আপনার বন্ধুত্বের তালিকায় যুক্ত করুন অথবা আমার আইডি ফলো করে রাখুন,তাহলে আমার দেয়া পোষ্টগুলো অটিমেটিকলি আপনার কাছে পৌছে যাবে,ধন্যবাদ সবাই কে।
আর ও কিছু লেখার ছিল কিন্তু লিখতে ভাল লাগে তাই ভ
ভালোবাসার মানুষ এর জন্য অসীম দোয়া রহল।।❤❤
মেয়েদের আমরা যতই আবেগী বলি, দুর্বল বলি না কেন, তাদের কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা সত্যি অসাধারণ।
.
মেয়েরা হয়তো ছোট্ট কিছু হলেই উহ,আহ.. করে কিংবা ইনজেকশনের সূচ ফোটানোর মত ক্ষুদ্র আঘাতও তারা ভয় পায়। কিন্তু তারাই আবার প্রয়োজনে ডেলিভারির মত কয়েকশগুণ কষ্টও সহ্য করতে পারে!! পারে প্রয়োজনে প্রিয়জনের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করে দিতে। সারাদিন কষ্ট করে রান্নাবান্না করে স্বামী- সন্তানের ক্ষুধা দূর করার মধ্যেই তারা শান্তি খুঁজে পায়, সারাদিনের কষ্টের কথা ভুলে যায়। সেটা আপনি আপনার মায়ের দিকে তাকালেই খুব ভালোভাবে বুঝতে পাড়বেন।।
.
একটি মেয়েকে জন্মের পর থেকে ত্যাগ করতে হয়। ত্যাগ করতে হয় তার ইচ্ছে গুলো..মনের অনুভূতি গুলো। ত্যাগ করতে হয় সব ইচ্ছা। পিতার ঘর ত্যাগ করতে হয়। বিয়ের পর ত্যাগ করতে হয় তার নাম। সন্তান লাভের পর ত্যাগ করতে হয় তার রাতের ঘুম...খাওয়া -দাওয়া।
.
অসীম ধৈর্য, ত্যাগ, কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা! আপনজনদের খুশী রাখার জন্য নিজের সবকিছুকে বিসর্জন দেয়ার ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা একমাত্র মেয়েদের কেই দিয়েছেন। তাই মেয়েদের বুঝতে শিখুন। তাদের সাথে কখনো খারাপ ব্যাবহার করবেন না... আর আপনি যদি তাকে সম্মান দিতে না পারেন, তাহলে অন্তত অসম্মান করবেন না।
.
মেয়েদের মন খুব নরম। সেই নরম মনে কখনো আঘাত করোনা.. কখনো কষ্ট দিয়ো না। শুধু তাকে আপন করে একটু ভালবাসা দিয়ে দেখো.......... সমস্ত পৃথিবীর সাথে লড়াই করবে শুধুই তোমারই জন্য।
.
মেয়েরা সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সৃষ্টি একটি মেয়েই পারে তার অগুছালো প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসার মায়ায় যত্ন করে গুছিয়ে তুলতে।
.
মেয়েরা মায়াবতী??
ব্যবহার করা কপালের টিপটার আঠা নষ্ট হলেও মেয়েরা সেটা যত্ন করে রেখে দেয়। একজোড়া কানের দুলের একটা হারিয়ে গেলেও অন্যটা ফেলে না। পুরাতন শাড়িটা ভাঙা চুড়িটা.. কাজে লাগবেনা জেনেও তুলে রাখে..কারণ হলো মায়া। মেয়েরা মায়ার টানে ফেলনা জিনিষও ফেলে না। অসংখ্য কষ্ট , যন্ত্রণা পেয়েও মেয়েরা মায়ারটানে একটা ভালোবাসা, একটা সম্পর্ক, একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। এই জন্য মেয়েরা মায়াবতী আর মায়াবতীর কোন পুরুষবাচক শব্দ নেই।
.
অনেক ভাই হয়তো ভাবতে পারেন আমি ছেলে হয়ে এমন ভাবে মেয়েদের কে সাপোর্ট করছি কেন?
কারন হলো আমিও যে এমনই একটা মেয়ের গর্ভে জন্ম নিয়েছি।
আর সেটা আর কেও না আমার মা।
.
আমরা ছেলেরা সত্যি খুব lucky...
একজন নারীকে মা হিসেবে পেয়ে
একজন নারীকে স্ত্রী হিসেবে পাবো বলে বা পেয়েছি বলে....
♣ পরবর্তি পোষ্টগুলো পড়তে চাইলে আমাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট দিয়ে আপনার বন্ধুত্বের তালিকায় যুক্ত করুন অথবা আমার আইডি ফলো করে রাখুন,তাহলে আমার দেয়া পোষ্টগুলো অটিমেটিকলি আপনার কাছে পৌছে যাবে,ধন্যবাদ সবাই কে।
আর ও কিছু লেখার ছিল কিন্তু লিখতে ভাল লাগে তাই ভ
ভালোবাসার মানুষ এর জন্য অসীম দোয়া রহল।।
মেয়েদের আমরা যতই আবেগী বলি, দুর্বল বলি না কেন, তাদের কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা সত্যি অসাধারণ।
.
মেয়েরা হয়তো ছোট্ট কিছু হলেই উহ,আহ.. করে কিংবা ইনজেকশনের সূচ ফোটানোর মত ক্ষুদ্র আঘাতও তারা ভয় পায়। কিন্তু তারাই আবার প্রয়োজনে ডেলিভারির মত কয়েকশগুণ কষ্টও সহ্য করতে পারে!! পারে প্রয়োজনে প্রিয়জনের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করে দিতে। সারাদিন কষ্ট করে রান্নাবান্না করে স্বামী- সন্তানের ক্ষুধা দূর করার মধ্যেই তারা শান্তি খুঁজে পায়, সারাদিনের কষ্টের কথা ভুলে যায়। সেটা আপনি আপনার মায়ের দিকে তাকালেই খুব ভালোভাবে বুঝতে পাড়বেন।।
.
একটি মেয়েকে জন্মের পর থেকে ত্যাগ করতে হয়। ত্যাগ করতে হয় তার ইচ্ছে গুলো..মনের অনুভূতি গুলো। ত্যাগ করতে হয় সব ইচ্ছা। পিতার ঘর ত্যাগ করতে হয়। বিয়ের পর ত্যাগ করতে হয় তার নাম। সন্তান লাভের পর ত্যাগ করতে হয় তার রাতের ঘুম...খাওয়া -দাওয়া।
.
অসীম ধৈর্য, ত্যাগ, কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা! আপনজনদের খুশী রাখার জন্য নিজের সবকিছুকে বিসর্জন দেয়ার ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা একমাত্র মেয়েদের কেই দিয়েছেন। তাই মেয়েদের বুঝতে শিখুন। তাদের সাথে কখনো খারাপ ব্যাবহার করবেন না... আর আপনি যদি তাকে সম্মান দিতে না পারেন, তাহলে অন্তত অসম্মান করবেন না।
.
মেয়েদের মন খুব নরম। সেই নরম মনে কখনো আঘাত করোনা.. কখনো কষ্ট দিয়ো না। শুধু তাকে আপন করে একটু ভালবাসা দিয়ে দেখো.......... সমস্ত পৃথিবীর সাথে লড়াই করবে শুধুই তোমারই জন্য।
.
মেয়েরা সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সৃষ্টি একটি মেয়েই পারে তার অগুছালো প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসার মায়ায় যত্ন করে গুছিয়ে তুলতে।
.
মেয়েরা মায়াবতী??
ব্যবহার করা কপালের টিপটার আঠা নষ্ট হলেও মেয়েরা সেটা যত্ন করে রেখে দেয়। একজোড়া কানের দুলের একটা হারিয়ে গেলেও অন্যটা ফেলে না। পুরাতন শাড়িটা ভাঙা চুড়িটা.. কাজে লাগবেনা জেনেও তুলে রাখে..কারণ হলো মায়া। মেয়েরা মায়ার টানে ফেলনা জিনিষও ফেলে না। অসংখ্য কষ্ট , যন্ত্রণা পেয়েও মেয়েরা মায়ারটানে একটা ভালোবাসা, একটা সম্পর্ক, একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। এই জন্য মেয়েরা মায়াবতী আর মায়াবতীর কোন পুরুষবাচক শব্দ নেই।
.
অনেক ভাই হয়তো ভাবতে পারেন আমি ছেলে হয়ে এমন ভাবে মেয়েদের কে সাপোর্ট করছি কেন?
কারন হলো আমিও যে এমনই একটা মেয়ের গর্ভে জন্ম নিয়েছি।
আর সেটা আর কেও না আমার মা।
.
আমরা ছেলেরা সত্যি খুব lucky...
একজন নারীকে মা হিসেবে পেয়ে
একজন নারীকে স্ত্রী হিসেবে পাবো বলে বা পেয়েছি বলে....
♣ পরবর্তি পোষ্টগুলো পড়তে চাইলে আমাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট দিয়ে আপনার বন্ধুত্বের তালিকায় যুক্ত করুন অথবা আমার আইডি ফলো করে রাখুন,তাহলে আমার দেয়া পোষ্টগুলো অটিমেটিকলি আপনার কাছে পৌছে যাবে,ধন্যবাদ সবাই কে।
আর ও কিছু লেখার ছিল কিন্তু লিখতে ভাল লাগে তাই ভ
ভালোবাসার মানুষ এর জন্য অসীম দোয়া রহল।।❤❤
Comments
Post a Comment